Wednesday, September 3, 2025

ইমাম আবূ মুহাম্মাদ হাসান বিন আলী বিন খালফ আল-বারবাহারী রাহিমাহুল্লাহ এর কিছু নাসীহাহ

1: ইমাম আবূ মুহাম্মাদ হাসান বিন ‘আলী বিন খালফ আল-বারবাহারী (রাহিমাহুল্লাহ) [মৃত: ৩২৯ হি.] বলেছেন,

إذا وقعت الفتنة فالزم جوف بيتك وفر من جوار الفتنة وإياك والعصبية وكل ما كان من قتال بين المسلمين على الدنيا فهو فتنة فاتق الله وحده لا شريك له ولا تخرج فيها ولا تقاتل ولا تهوى ولا تشايع ولا تمايل ولا تحب شيئا من أمورهم.

“যখন ফিতনা সংগঠিত হবে, তখন তুমি তোমার বাড়ীর ভিতরে অবস্থান করবে, ফিতনার নিকট থেকে পলায়ন করবে এবং স্বজনপ্রীতি থেকে বিরত থাকবে। আর ফিতনা হল-দুনিয়াতে সংঘটিত হওয়া মুসলিমদের মাঝে পরস্পরের ঝগড়াসমূহ। সুতরাং এক আল্লাহ তা’আলাকে ভয় করবে। যার কোন অংশীদার নেই এবং বাড়ী থেকে তুমি বের হবে না, পরস্পর ঝগড়া করবে না, এর প্রতি আকাঙ্ক্ষাও করবে না, বিভিন্ন দলে বিভক্তও হবে না, এদিক-ওদিক দৃষ্টি দিবে না এবং তাদের কোন বিষয়কে ভালবাসবে না”।(কিতাবু শারহিস সুন্নাহ, পৃষ্ঠা: ৪৭; তাহক্বীক্ব: ড. মুহাম্মাদ সাঈদ সালিম আল-কাহতানী (দাম্মাম, সউদী আরব দারু ইবনিল ক্বাইয়িম, ১ম সংস্করণ ১৪০৮ হি.),

2: ইমাম বারবাহারি (রহিমাহুল্লাহ) বলেন:

” جس نے کتاب و سنت کی مخالفت کی وہ بدعتی ہے، گرچہ کہ اس کے پاس علم و کتب کا بڑا ذخیرہ ہی کیوں نہ ہو!۔

“যে ব্যক্তি কিতাব (আল-কুরআন) ও সুন্নাহর (রাসূল (ﷺ)-এর হাদিস) বিরোধিতা করে, সে বিদআতী,যদিও তার কাছে বিপুল জ্ঞান ও অসংখ্য বই-পুস্তকের ভাণ্ডার থাকে”(শারহুস সুন্নাহ: ২৭০) 

No comments:

Post a Comment

Translate