Wednesday, September 3, 2025

ইমাম সালিহ বিন ফাওযান আল-ফাওযান হাফিযাহুল্লাহ এর কিছু নাসীহাহ

 1: সৌদি ফতোয়া বোর্ড এবং সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ‘উলামা পরিষদের প্রবীণ সদস্য, যুগশ্রেষ্ঠ ফাক্বীহ, আশ-শাইখুল ‘আল্লামাহ, ইমাম সালিহ বিন ফাওযান আল-ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ) [জন্ম: ১৩৫৪ হি./১৯৩৫ খ্রি.] বলেন:

إذا تزوج الرجل بإمرأة صالحة، فإنه يعيش حياة مُنسجمة حتى لو كان فقيرًا رزقنا الله وإياكم.

“যদি একজন পুরুষ একজন সৎ ও চরিত্রবান নারীকে বিয়ে করেন, তাহলে তিনি একটি সুখী ও শান্তিপূর্ণ জীবন যাপন করবেন,এমনকি যদি তিনি (পুরুষ) গরীবও হন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে এমন একজন (রিজিক) জীবনসঙ্গী দান করুন”। (আল-ইত্তিহাফ; পৃষ্ঠা: ৮৫৮)
.
2: বর্তমান পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ আলেম,সৌদি ফতোয়া বোর্ড এবং সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ‘উলামা পরিষদের প্রবীণ সদস্য, যুগশ্রেষ্ঠ ফাক্বীহ, আশ-শাইখুল ‘আল্লামাহ, ইমাম সালিহ বিন ফাওযান আল-ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ) [জন্ম: ১৩৫৪ হি./১৯৩৫ খ্রি.]-কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল প্রশ্ন : আমি একজন নারী। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য আমার ছবি উঠানো আবশ্যক। সুতরাং এক্ষেত্রে আমার জন্য ছবি তোলা কি বৈধ হবে?

শাইখ উত্তরে বলেন,

الطالبة والمرأة على وجه العموم لا يجوز تصويرها لأن تصويرها أشد من تصوير الرجل لأن صورتها ستتداول ويتناقلها الرجال فلا يجوز لها ذلك فإذا توقف تعليمها على الصورة فأنا أرى أنها تترك التعلم لأن التعلم ليس لازم لها إذا تعلمت أمور دينها وأمور صلاتها هذا يكفى من التخصص فالتصوير حرام شديد التحريم وتصوير النساء أشد لما فيه من الفتنه فالتعليم الذي ليس هو واجب وإنما هو من النقل أو من فضائل الأعمال لا ترتكب المحرم من أجله نعم

“স্ত্রীলোক হোক কিংবা কোন ছাত্রী উভয়ের জন্য একই বিধান যে, তাদের ছবি তোলা বৈধ নয়। কেননা তাদের ছবি পুরুষদের ছবির চেয়ে বেশি ফেতনা সৃষ্টি করে এবং তাদের ছবি নিয়ে ছেলেরা বিভিন্ন ধরনের মন্তব্য ও বিভিন্ন জায়গায় প্রচার করে যেটা বৈধ নয়। তবে যদি এই ছবির জন্য তার জ্ঞানার্জন করা বাধাগ্রস্ত হয়, তাহলে আমার ব্যক্তিগত পরামর্শ হল- সে সেখানে জ্ঞানার্জন করা থেকে বিরত থাকবে। কেননা তার জন্য সেখানে জ্ঞানার্জন করা আবশ্যক নয়। যদি সে দ্বীনি বিষয়ে শিক্ষা অর্জন করে থাকে, তাহলে এটাই তার জন্য যথেষ্ট। কেননা ছবি হারাম। এবং এটি ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। আর মেয়েদের ছবি তোলা তো আরো নিষিদ্ধ। কেননা তাতে ফেতনার আশংকা অনেক বেশি এবং এমন কিছু বিষয় জানা যার মাধ্যমে তোমার দ্বীন স্থির থাকবে এসব বিষয়ে অতিরিক্ত জ্ঞানার্জন আবশ্যক নয়। বরং এটি নফল কিংবা ফাযায়েলে আমলের অন্তর্ভুক্ত। কাজেই এই কারণে সে যেন কোন হারাম কাজ সম্পাদন না করে”।(শাইখের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ফাতওয়া নং-২০৩২)

3: বর্তমান পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ আলেম,সৌদি ফতোয়া বোর্ড এবং সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ‘উলামা পরিষদের প্রবীণ সদস্য, যুগশ্রেষ্ঠ ফাক্বীহ, আশ-শাইখুল ‘আল্লামাহ, ইমাম সালিহ বিন ফাওযান আল-ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ) [জন্ম: ১৩৫৪ হি./১৯৩৫ খ্রি.]-কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল প্রশ্ন : শিক্ষার কি নির্ধারিত কোন সময় আছে, নাকি একজন ব্যক্তি সারা জীবনই জ্ঞানার্জনে অব্যাহত থাকবে?

উত্তরে শাইখ বলেন,

طلب العلم ليس له وقت محدد في حياة الإنسان يطلب العلم في كل حياته العلم لا يشبع منه وليس له نهاية كلما تزود الإنسان منه ازداد من الخير والعمل الصالح فلا يقف عن طلب العلم وفوق كل ذى علم عليم (فَتَعَالَى اللَّهُ الْمَلِكُ الْحَقُّ وَلَا تَعْجَلْ بِالْقُرْآنِ مِن قَبْلِ أَن يُقْضَى إِلَيْكَ وَحْيُهُ وَقُل رَّبِّ زِدْنِي عِلْمًا) [سورة طـه: 114] التزود من طلب العلم مطلوب ولا يتوقف الإنسان عند حد منع وهو يقدر على المواصلة على طلب العلم فيواصل طلب العلم وكل ما بادر من الصغر فهو أحسن من الطالب الذي يطلب العلم بعدما يكبر وإن كان كل ذلك خير لكن طلب العلم في سن الشباب مبكرا يكون أفضل ولهذا يقولون العلم في الصغر كالنقش في الحجر لأن ذاكرة الشاب تختلف عن ذاكرة الكبير ذاكرة الشاب تكون أصفى وأقوى والعلم يثبت فيها أكثر مما يثبت في ذاكرة الكبير.

“জ্ঞান অন্বেষণের নির্ধারিত কোন সময় নেই। একজন ব্যক্তি সারাজীবনই জ্ঞানার্জনে অতিবাহিত করবে। আর জ্ঞানার্জনে কখনও পরিতৃপ্ত হওয়া যায় না এবং শিক্ষার কোন সমাপ্তিও নেই। যখন কোন ব্যক্তি এই জ্ঞান সরবরাহ করবে তখন তার কল্যাণ অর্জন ও সৎকর্ম আরো বৃদ্ধি পাবে। কাজেই কোন ব্যক্তি যেন জ্ঞানার্জনে ক্ষান্ত না হয়। মহান আল্লাহ বলেন, وَ فَوۡقَ کُلِّ ذِیۡ عِلۡمٍ عَلِیۡمٌ ‘আর প্রত্যেক জ্ঞানবান ব্যক্তির উপর আছে সর্বজ্ঞানী’ (সুরা ইউসুফ : ৭৬)। অন্যত্র মহান আল্লাহ বলেন,وَقُلۡ رَّبِّ زِدۡنِیۡ عِلۡمًا ‘হে আমার রব! আমাকে জ্ঞানে সমৃদ্ধ করুন’ (সুরা ত্ব-হা: ১১৪)। সুতরাং জ্ঞান সরবরাহ করা অপরিহার্য। কাজেই একজন ব্যক্তির সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও সে যেন জ্ঞান অন্বেষণে অব্যাহত থাকতে ক্ষান্ত না হয়। এক্ষেত্রে তার উচিত হল ভালোভাবে জ্ঞানার্জন চালিয়ে যাওয়া। যদি কেউ ছোটতে জ্ঞানার্জন শুরু করে তাহলে সে তো ঐ ছাত্রের চেয়ে উত্তম বলে বিবেচিত হবে যে বড় হয়ে জ্ঞান অন্বেষণ করে। যদিও যে কোন বয়সেই জ্ঞানার্জনে কল্যাণ নিহিত। কিন্তু যুবক বয়সে দ্রুত ইলম হাসিল করা উৎকৃষ্টতর। এ কারণে আলেমগণ বলেন, العلم في الصغر كالنقش في الحجر ‘শৈশবে জ্ঞান আহরণ করা পাথরে খোদায় করার ন্যায়’। কেননা তরুণদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধদের স্মৃতি শক্তির চেয়ে আলাদা হয়। তাদের মেধা অনেক স্বচ্ছ ও সুদৃঢ় হয়। অধিকন্তু বৃদ্ধ বয়সের চেয়ে যুবক বয়সে অনেক বেশি জ্ঞান অন্বেষণ করা যায়।(শাইখের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ফাতওয়া নং-২০৩২)।

4: বিভিন্ন দলের নেতার হাতে বাইআত করা সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে:
.
বর্তমান পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ আলেম সৌদি ফতোয়া বোর্ড এবং সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ‘উলামা পরিষদের প্রবীণ সদস্য, যুগশ্রেষ্ঠ ফাক্বীহ, আশ-শাইখুল ‘আল্লামাহ, ইমাম সালিহ বিন ফাওযান আল-ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ) [জন্ম: ১৩৫৪ হি./১৯৩৫ খ্রি.] বলেন,

” البيعة لا تكون إلا لولي أمر المسلمين ، وهذه البيعات المتعددة مبتدعة ، وهي من إفرازات الاختلاف ، والواجب على المسلمين الذين هم في بلد واحد وفي مملكة واحدة أن تكون بيعتهم واحدة لإمام واحد ، ولا يجوز المبايعات المتعددة ”

“বাইআত শুধুমাত্র মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানের হাতে করতে হবে। এ ছাড়া যত বাইআত আছে এগুলো বিদআত। এ বাইআতগুলো অনৈক্যের কারণ। একই দেশের একই রাজ্যের মুসলমানদের উপর আবশ্যকীয় হলো একজন রাষ্ট্রপ্রধানের হাতে বাইআত করা। একাধিক বাইআত করা নাজায়েয।(আল-মুনতাকা মিন ফাতাওয়াস শাইখ সালেহ আল-ফাওযান খন্ড: ১; পৃষ্ঠা: ৩৬৭)
.
5: সৌদি ফতোয়া বোর্ড এবং সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ‘উলামা পরিষদের প্রবীণ সদস্য,বর্তমান পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ আলেম, যুগশ্রেষ্ঠ ফাক্বীহ, আশ-শাইখুল ‘আল্লামাহ, ইমাম সালিহ বিন ফাওযান আল-ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ) [জন্ম: ১৩৫৪ হি./১৯৩৫ খ্রি.] বলেন,

خلقك الله لعبادته، وإنما سخر لك هذه الموجودات من أجل أن تستعين بها على عبادته- لأنك لا تستطيع أن تعيش إلا بهذه الأشياء، ولا تتوصل إلى عبادة الله إلا بهذه الأشياء، سخرها الله لك لأجل أن تعبده، ليس من أجل أن تفرح بها وتسرح وتمرح وتفسُق وتفجر تأكل وتشرب ما اشتهيت،

“আল্লাহ তোমাকে তাঁর ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছেন। তিনি সৃষ্টিজগতের সবকিছুকে তোমার অনুগত করেছেন এগুলির সাহায্যে তাঁর ইবাদত-বন্দেগী করার জন্য। কারণ তুমি এগুলি ব্যতীত বেঁচে থাকতে পারবে না এবং আল্লাহর ইবাদতেও নিয়জিত থাকতে পারবে না। আল্লাহ তাঁর ইবাদত করার নিমিত্তেই এগুলিকে তোমার অনুগত করে দিয়েছেন। এজন্য নয় যে,তুমি এগুলির মাধ্যমে আনন্দ-উল্লাস করবে, দম্ভভরে পৃথিবীতে বিচরণ করবে, পাপে ডুবে থাকবে এবং মনের চাহিদা অনুযায়ী পানাহার করবে”।(ইমাম সালেহ বিন ফাওযান, শারহুল ক্বাওয়া‘ইদিল আরবা‘আ, পৃষ্ঠা: ১৪)

6: বর্তমান পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ আলেম ইমাম সালিহ বিন ফাওযান আল-ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ) [জন্ম: ১৩৫৪ হি./১৯৩৫ খ্রি.] বলেন:

《 اللسَان خطِير جدًّا ، اللسَان أشدُ من السَّيف . السَّيف يمكن تقتُل به واحدًا أو اثنَين ، لكن اللِسان تقتُل به أمَّة !

জিহ্বা খুবই বিপজ্জনক, জিহ্বা তরবারির চেয়েও ধারালো। তরবারি দিয়ে আপনি একজন বা দুইজনকে হত্যা করতে পারেন, কিন্তু জিহ্বা দিয়ে আপনি একটি জাতিকে হত্যা করতে পারেন। (শারহু কিতাবিল ফিতান ওয়াল হাওয়াদিস পৃষ্ঠা: ২৩৮)

7: যার-তার কাছ থেকে ইলম অর্জনের আগে সতর্ক থাকা প্রয়োজন উল্লেখ করে আমাদের ইমাম, সৌদি ফতোয়া বোর্ড এবং সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ‘উলামা পরিষদের প্রবীণ সদস্য, যুগশ্রেষ্ঠ ফাক্বীহ, আশ-শাইখুল ‘আল্লামাহ, ইমাম সালিহ বিন ফাওযান আল-ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ) [জন্ম: ১৩৫৪ হি./১৯৩৫ খ্রি.] বলেছেন:
.
যে সকল ব্যক্তি দাওয়াহ্-র সাথে সম্পৃক্ত,তাদের ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া অত্যাবশ্যক। যেমন:- তাদের জ্ঞানার্জনের মাধ্যম কী? তাদের আক্বীদাহ ও মানহাজ কী? তাদের কার্যকলাপ সম্বন্ধে অবশ্যই খোঁজখবর নেওয়া উচিত। কেননা তাদের কথা এবং কার্যকলাপের দ্বারা (মানুষ) পথভ্রষ্ট হওয়ার পূর্বে সর্তকতা নেওয়া উচিত। বিশেষ করে বর্তমান সময়ে,যখন ফিতনার দিকে আহবানকারীর সংখ্যা প্রচুর। [আল-ইজাবাতুল-মুহিম্মাহ ফীল মাশাকীলিল মুলিম্মাহ, পৃষ্ঠা: ৩৪]

8: সৌদি ফতোয়া বোর্ড এবং সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ‘উলামা পরিষদের প্রবীণ সদস্য, যুগশ্রেষ্ঠ ফাক্বীহ, আশ-শাইখুল ‘আল্লামাহ, ইমাম সালিহ বিন ফাওযান আল-ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ) [জন্ম: ১৩৫৪ হি./১৯৩৫ খ্রি.] বলেন:
.
বিদ‘আতীদের প্রতিবাদে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের আলিমদের পদ্ধতি হলো- তারা এ ব্যাপারে আল্লাহর কিতাব ও রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর সুন্নাতের উপর নির্ভর করে থাকেন। আর এটিই হলো সঠিক ও সন্তোষজনক পদ্ধতি। তারা বিদ‘আতীদের কথাগুলো প্রথমে বর্ণনা করেন। তারপর একটি একটি করে খন্ডন করেন। সুন্নাতকে আঁকড়ে ধরা ওয়াজিব এবং বিদ‘আত থেকে বিরত থাকা যরূরী, এসকল বিষয়ে তারা কুরআন ও সহীহ হাদীস থেকে প্রমাণাদি উপস্থিত করে থাকেন। বিদ‘আতীদের প্রতিবাদে তারা অসংখ্য বই-পুস্তকও রচনা করেছেন।(আল-ইরশাদু ইলা সহীহিল ই‘তিকাদি ওয়ার রাদ্দি ‘আলা আহলিশ শিরকি ওয়াল ইলহাদ, পৃষ্ঠা: ৩০২-৩০৩) (আল্লাহই সবচেয়ে জ্ঞানী)।

5: সৌদি ফতোয়া বোর্ড এবং সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ‘উলামা পরিষদের প্রবীণ সদস্য,বর্তমান বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ফাক্বীহ,আশ-শাইখুল ‘আল্লামাহ, ইমাম সালিহ বিন ফাওযান আল-ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ) [জন্ম: ১৩৫৪ হি./১৯৩৫ খ্রি.] মুসলিম উম্মার সম্পদ। তিনি আক্বীদা মানহাজসহ বহু গ্রন্থের রচিয়তা, সম্পাদক এবং অনুবাদক।এমনকি শাইখের লিখিত কিছু বই বর্তমান যুগের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ মদিনা ইউনিভার্সিটির পাঠ্যতেও রয়েছে।
.
শাইখ ইবনে বায রহিমাহুল্লাহকে যখন জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, আপনার পরে আমরা কার কাছে দীনের বিষয়াদি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবো? জবাবে ইবনে বায রহিমাহুল্লাহ বললেন, আপনারা সালেহ ফাওযান জিজ্ঞসা করবেন। এমনি শাইখ মুহাম্মাদ ইবনে সালিহ আল-উছাইমীন রহিমাহুল্লাহকে যখন জিজ্ঞাসা করা হলো, আমরা আপনার পরে কাকে জিজ্ঞাসা করবো? তিনি জবাব দিলেন যে, আপনারা সালিহ ফাওযানকে জিজ্ঞাসা করবেন। কেননা তিনি একজন ফকীহ এবং ধার্মিক। শাইখ ইবনে গুদাইয়্যান প্রায়ই বলতেন, আপনারা দীনের ব্যাপারে শাইখ সালেহ ফাওযানকে জিজ্ঞাসা করবেন। আল্লাহ যেন তার আনুগত্যের উপর তার বয়স বৃদ্ধি করেন, তার শেষ পরিণাম যেন ভালো করেন এবং যেন হকের উপর তাকে টিকিয়ে রাখেন।(দেখুন আল ইরশাদ-সহীহ আকীদার দিশারী ভূমিকা দ্রষ্টব্য)।

No comments:

Post a Comment

Translate