অযুর সময় ঘাড় মাসাহ করা বিদ’আত
★চলুন যেনে নেই ভুল কোনটি আর সহিহ কোনটি
#ভুল পদ্ধতি
#সহিহ পদ্ধতি
#রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়া সাল্লাম)-এর পদ্ধতিঃ ঘাড় মাসাহ করা বিদ’আত।
নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়া সাল্লাম) হতে ঘাড় মাসাহ (বিশুদ্ধ সূত্রে) প্রমাণিত নয়।
সহীহ্ মুসলিমের ভাষ্যকার ইমাম নাবাবী (রঃ) একে বিদ‘আত বলেছেন।
(((সহীহ বুখারী তাওঃ প্র. টীকা ১১১ পৃঃ) উল্লেখ্য যে, উযূর শেষে কালিমায়ে শাহাদাত পড়া সুন্নাত। (মুসলিম-২/৩৯)))
======================
#ভুল পদ্ধতি
#মাথার এক-চতুর্থাংশ মাসাহ করা ফরয।
(মুথতাছার কুদুরী মাদ্রাসার ৯ম ও ১০ম শ্রেণীর পাঠ্য ৮ পৃঃ ফতোয়ায়ে আলমগিরী ২৮ পৃঃ বেহেশতী জেওর ১/৪১ পৃঃ ১৫ নং মাসআলায় মাথার অগ্রভাগ পরিমাণ মাসাহ করা ফরয।
(হিদায়া আলমগীরী-৪৫ পৃঃ ১/ ইফবা মাথার সম্মুখভাগ মাসাহ না করে যদি কোন ব্যক্তি মাথার পেছনের অংশ অথবা ডান বা বাঁদিকে মাথার মধ্যাংশ মাসাহ করে তবে মাসাহ দুরস্ত হবে।
#সহিহ পদ্ধতি
#রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়া সাল্লাম)-এর পদ্ধতিঃ রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়া সাল্লাম) উযূতে সম্পূর্ণ মাথা মাসাহ করতেন। যেহেতু আল্লাহ্ তা’আলা বলেছেনঃ ‘‘ওয়ামছাহু বিরুউসিকুম’’, অর্থাৎ তোমাদের মাথা সমূহ মাসাহ কর।
((((আল-মায়েদাঃ ৬))))
তারপর আবার যেখান থেকে শুরু করেছিলেন, সেখানেই ফিরিয়ে আনলেন।
No comments:
Post a Comment